আমার দৃষ্টিতে কোরয়ানে মহান আল্লাহর প্রেশ করা আয়াতকেই আমরা দুরুদ হিসাবে ব্যবহার করতে পারি। যেমন সূরা সাফফাত এর এই আয়াতগুলো হতে পারে। যদিও এর বাহিরেও হতে পারে। আয়াতঃ সুবহানা রাব্বিকা রাব্বিল ইযযাতি আম্মা ইয়াসিফুন। ওয়া সালামুন আলাল মুরসালিন । ওয়াল হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন । অর্থঃ তারা যা আরোপ করে তা হতে পবিত্র ও মহান তোমার রাব্ব, যিনি সকল ক্ষমতার অধিকারী। শান্তি বর্ষিত হোক রাসূলগণের প্রতি। আর যাবতীয় প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যই। সূরা সাফফাত ১৮০–১৮২ কেন এই আয়াতের পক্ষে আমার মতামত? আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য আয়াতে বলেছেন আমরা যাতে রাসূলগণের মাঝে তারতম্য না করি। তাদের উপর ঈমান আনতে বলা হয়েছে। তাদের উপর দুরুদ পেশ করতে বলা হয়েছে। অতচ প্রচলিত হাদিসের দুরুদ অনুযায়ী আমরা শুধু সালামুন আলা ইব্রাহিম ও সালামুন আলা মোহাম্মদ কে স্বরণ করি। অতচ দেখুন, উপরের তিন আয়াতে আমরা সকল নবীদের সালাম জানাতে পেরেছি। এর আগের আয়াতে আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করেছি এবং শেষের আয়াতে আল্লাহর প্রশংসা করা হয়েছে। এরকম আরও আয়াত আছে। হ্যা, কোরয়ানে নবীজির উপরেও সালাম দিতে বলা হয়েছে। নবীজিকে সালাম দিলে ...
পবিত্র কোরয়ান নিয়ে মুক্ত আলোচনা